সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন ১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস...
দ্বিতীয় বর্ষ।
["আমার না যদি থাকে সুর,
তোমার আছে, তুমি তা দেবে......"]
দুখানা চেয়ার, ফাইবারের, ছাদের ধারে, ছাদ তো নয়, সমুদ্রতট, হাতের সাথে হাত ঠেকে আলতো কথা অসংখ্য, যদিও তা একটি শব্দ ছোট্ট লাইন মাধবীলতা সোনালীপাখি বিকেলরোদ ফর্সা ঐ চিবুক ছুঁয়ে পিছলে নেমেই আরও উজ্জ্বল ঐ নারীর তার পুরুষের দৃষ্টি দূরে একটা বিন্দু যেখানে মিশছে হাইওয়ে সমান্তরাল সরলরেখায় অনেক গল্প, শিমুলতুলো, হাতের মুঠোয় ভরসা হাত শব্দহীন সন্ধ্যা রাত শরীর শরীর উঠবে ঝড়, মনও আছে, উড়বে মন,
["তাই আজ বসে থাকি আশায় আশায়,
মাঝখানে নদী ঐ বয়ে চলে যায়....."]
দুখানা চেয়ার, ফাইবারের, ছাদের ধারে, ছাদ তো নয়, কার্নিশের শাসন মেনে নিখুঁত হিসেব স্কোয়ারফিটের শব্দ ওজন লম্বা লাইন হিসেব কষেই রোদবিকেল ডাকছে সন্ধ্যা রাতশরীর শরীরে নেই, শূণ্য উজাড় দুখানা চেয়ার স্তব্ধ ফাঁকা, হাতলের সাথে হাতল ঠেকে ছাদের ধারে নিঃসঙ্গ হাইওয়ে ছুটছে এবং ছুটছে দৃষ্টি সেই নারীর তার পুরুষের মধ্যিখানে বাইশ বছর,
["জীবনে কী পাব না, ছেড়েছি সে ভাবনা....."]
এতক্ষণ ইনিয়ে বিনিয়ে অনেক ভ্যানতারা মারলাম, আর পারছি না, মোদ্দা কথা, কোনও একসময়ে হয়তো হাজার বিকেল মানুষ মানুষী দুজন বসেছিল দুখানা ফাইবারের চেয়ারে, পাশাপাশি, এ কথা সত্যি, তবে সেই চেয়ার দুখানি আজ গোধুলিতে ছাদের ধারে নেই, আছে বাতিলের দলে, আধোঅন্ধকার চিলেকোঠার ঘরে, তার চেয়েও বড় কথা, চেয়ারদুটো ফাঁকাও নেই, তাদের ওপর বসে আছে পুরোনো খবরের কাগজ, ভাঙা পলিথিনের বালতি, ত্যাবড়ানো কৌটো, ক্ষয়ে যাওয়া ঝাঁটা, ইত্যাদি ইত্যাদি
দ্বিতীয় বর্ষ।
ফাইবারের চেয়ার, মান্না দে এবং
রথীন বন্দ্যোপাধ্যায়
তোমার আছে, তুমি তা দেবে......"]
দুখানা চেয়ার, ফাইবারের, ছাদের ধারে, ছাদ তো নয়, সমুদ্রতট, হাতের সাথে হাত ঠেকে আলতো কথা অসংখ্য, যদিও তা একটি শব্দ ছোট্ট লাইন মাধবীলতা সোনালীপাখি বিকেলরোদ ফর্সা ঐ চিবুক ছুঁয়ে পিছলে নেমেই আরও উজ্জ্বল ঐ নারীর তার পুরুষের দৃষ্টি দূরে একটা বিন্দু যেখানে মিশছে হাইওয়ে সমান্তরাল সরলরেখায় অনেক গল্প, শিমুলতুলো, হাতের মুঠোয় ভরসা হাত শব্দহীন সন্ধ্যা রাত শরীর শরীর উঠবে ঝড়, মনও আছে, উড়বে মন,
["তাই আজ বসে থাকি আশায় আশায়,
মাঝখানে নদী ঐ বয়ে চলে যায়....."]
দুখানা চেয়ার, ফাইবারের, ছাদের ধারে, ছাদ তো নয়, কার্নিশের শাসন মেনে নিখুঁত হিসেব স্কোয়ারফিটের শব্দ ওজন লম্বা লাইন হিসেব কষেই রোদবিকেল ডাকছে সন্ধ্যা রাতশরীর শরীরে নেই, শূণ্য উজাড় দুখানা চেয়ার স্তব্ধ ফাঁকা, হাতলের সাথে হাতল ঠেকে ছাদের ধারে নিঃসঙ্গ হাইওয়ে ছুটছে এবং ছুটছে দৃষ্টি সেই নারীর তার পুরুষের মধ্যিখানে বাইশ বছর,
["জীবনে কী পাব না, ছেড়েছি সে ভাবনা....."]
এতক্ষণ ইনিয়ে বিনিয়ে অনেক ভ্যানতারা মারলাম, আর পারছি না, মোদ্দা কথা, কোনও একসময়ে হয়তো হাজার বিকেল মানুষ মানুষী দুজন বসেছিল দুখানা ফাইবারের চেয়ারে, পাশাপাশি, এ কথা সত্যি, তবে সেই চেয়ার দুখানি আজ গোধুলিতে ছাদের ধারে নেই, আছে বাতিলের দলে, আধোঅন্ধকার চিলেকোঠার ঘরে, তার চেয়েও বড় কথা, চেয়ারদুটো ফাঁকাও নেই, তাদের ওপর বসে আছে পুরোনো খবরের কাগজ, ভাঙা পলিথিনের বালতি, ত্যাবড়ানো কৌটো, ক্ষয়ে যাওয়া ঝাঁটা, ইত্যাদি ইত্যাদি

No comments:
Post a Comment