Showing posts with label ছক্কা ফর্ম কবিতা. Show all posts
Showing posts with label ছক্কা ফর্ম কবিতা. Show all posts

Thursday, September 24, 2020

|| ছক্কা ফর্মের কবিতা ≈ সম্পাদকীয় নয় কিন্তু ||

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || || ১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস...||
ছক্কা ফর্মের কবিতা
অভিজিৎ দাসকর্মকার 


সম্পাদকীয় নয় কিন্তু___
যদিও একটা কবিতার ফর্ম আর তত্ত্বের তফাৎ, ফর্ম কবিতাকে একটি নির্দিষ্ট আকারে সীমাবদ্ধ করে আর তত্ত্ব সকল ধরনের যৌক্তিক সাহিত্যের  কাজকে উদারতা দেখায় দুই মলাটের মধ্যে । 

15th August, 2020 অনিন্দ্য  রায়ের লেখা ছক্কা ফর্মের কবিতা বিশেষ সংখ্যা করে প্রকাশিত হয় সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিনের তরফ থেকে। ১দিনে এই সংখ্যার ভিউয়ার ৩৭৯ জন এবং ১০ দিনে ১৭৫৬ জন ভিউয়ার । সংখ্যাটি প্রকাশিত হওয়ার ৬দিন পর অনিন্দ্য দা আর আমি একসাথে আলোচনা করি এবং ছক্কা ফর্মের কবিতার ১টি বিশেষ সংখ্যা করার ইচ্ছে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিই তাতে অনেক লেখাই আসে।

তাদের মধ্যে ১২ জন কবি নিয়ে এই সংখ্যা প্রকাশ করলাম আজ। সকলে পড়ুন। মতামত দিন।আগামীদিনে যেনো এই ধরনের আরো নতুন কাজ নিয়ে আসতে পারি, তাই পাশে থাকুন


|| ছক্কা ফর্মের কবিতা ≈ অনিন্দ্য রায় ||

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || || ১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস...||
ছক্কা ফর্মের কবিতা 
অনিন্দ্য রায় 
গত ১৫ th August অনিন্দ্য রায়ের সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিনে প্রকাশিত ছক্কা ফর্ম কবিতার সংখ্যার কিছু অংশ আজও___


ছক্কা ফর্ম কবিতার_ভূমিকা

 লুডোর ছক্কা ৬টি তল প্রতিটি তলে থাকে ফুটকি: ১, ২, ৩, ৪, ৫ আর ৬ 
 যদি এভাবে কবিতা লেখা হয়? 
 ছক্কা কবিতা, ৬ লাইনের, লাইনগুলির শব্দসংখ্যা ছক্কার মতো: ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬
 ছক্কা তো একভাবে থাকে না। কখনও ওপরের তলে ৩, কখনও ২ বা ৫ বা ১ থেকে ৬-এর মধ্যে  যে-কোনও  একটি। তাই ছক্কা কবিতার প্রথম লাইনে ১টি শব্দ, দ্বিতীয়টিতে ২টি... এইরকমই যে হতে হবে সবসময়, তা নয়।
 প্রথম লাইনটি ১ থেকে ৬টি যে কোনও শব্দের হতে পারে। শুধু খেয়াল রাখতে হবে প্রথম ও চতুর্থ লাইনের শব্দসংখ্যার যোগফল হবে ৭ 
 একইভাবে দ্বিতীয় আর পঞ্চম লাইনের এবং তৃতীয় আর যষ্ঠ তলের শব্দসংখ্যার যোগফল ৭ হবে। 
 (লুডোর ছক্কায় যেমন থাকে, বিপরীত তলগুলির ফুটকির সংখ্যার যোগফল হয় ৭)। 
 মোট শব্দ ২১টি

প্রতিটি লাইন হবে স্বয়ংসম্পূর্ণ, নিজেকে প্রকাশ করতে অন্য কোনও লাইনের ওপর তা নির্ভরশীল হবে নাপরস্পরের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক অবশ্যই থাকবেএকেকটি লাইন একেকটি স্তবক, তাদের মধ্যে স্পেস দেওয়া হবে।  

 কবিতাটি যে কোনও বিষয়ে লেখা হতে পারে। 
 প্রতিটি কবিতার শিরোনাম থাকবে।
 অন্ত্যমিল থাকতে পারে, না-ও থাকতে পারে। 

 এইভাবেই আমাদের কবিতা আঙ্গিক: ছক্কা 



মধ্যরাত 

শরীর তালের বাদ্য  

বাতাস ভেতরে

গোপনে ভিক্ষার জন্য ছুঁয়েছি অন্ধের সততায়

অনিচ্ছায় কঁকিয়ে উঠেছ বারবার 

অদক্ষকে ভুল করে লোলুপ ভেবেছে


প্রথমে গায়ের ছাল ছাড়িয়ে নিতে হয়  

একাটা কাঠি, গাঁথা  

রসের ফোঁটা 

কলসি

একটু গেঁজে উঠলেই সুখ 

নেশাই যৌনতাকে সম্পূর্ণ করে তোলে 



উত্তেজনায় দারুণ সক্রিয় অঙ্গ

তোমার দিকে তাকিয়ে থাকি আমি 

ভালোবাসার সময় ঠিক করে কীভাবে দেখব

অন্ধকারে অনেকটা ফাঁক

আলোয় ছোটো

কনীনিকা 



হাততালি 

উড়ল সারসেরা  

কেঁপে উঠল নিঃসঙ্গতার ঝিল

তোমার হাসির কথা মনে পড়ল শুধু

নিসর্গকে এইভাবে ভাঙাচোরা করে মেয়েরা

আমরা ছবি তুলি


৫ 

স্বপ্নে মহিষ

লাল চাদরের ঘুম কখনও পাব না  

নেহাৎ দর্শক নেই বেডরুমে  

চিৎকারে ক্ষেপে তাড়া করত আমাকে

উৎকণ্ঠা  

আমি আর অ্যালপ্রাজোলাম 




|| ছক্কা ফর্মের কবিতা ≈ মৃণালেন্দু দাশ ||

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || || ১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস...||
ছক্কা ফর্মের কবিতা
মৃণালেন্দু  দাশ.
পরিচিতি::

জন্মাবধি উত্তর চব্বিশ পরগণার কাঁচরাপাড়ার আব্দুলজব্বার রোডে বসবাস ৷জন্মঃ ১০ই ফেব্রুয়ারী ১৯৫৭ ৷ ১৯৭৯-তে প্রথম আমার কবিতা ও ছড়া প্রকাশিত হয় দৈনিক পয়গম সংবাদপত্রে ৷ তারপর একে একে প্রকাশিত হতে থাকে ছড়া, কবিতা ,ছোটদের উপযোগী গল্প ,ফিচার এবং বড়দের জন্য ফিচার ,গল্প ও কবিতা  বসুমতী সংবাদপত্র, যুগন্তর সংবাদপত্র, আনন্দবাডার পত্রিকায়(একবারই ছোটদের জন্য সোমবারের আনন্দমেলার পাতায়  ওভার ল্যান্ড  ইত্যাদি সংবাদপত্র৷  এছাড়া দেশ(সম্ভবতঃ১৯৮৮-৮৯ হবে),প্রতিক্ষণ,শিলাদিত্য, তথ্যকেন্দ্র, কবিসস্মেলন, কলেজস্ট্রিট  প্রভৃতি পত্রিকায় লিখে চলেছি সাধারণ সংখ্যা ও শারদীয় সংখ্যাতেও ,এছাড়া বিভিন্ন লিটিল ম্যাগাজিন ও অনলাইন ব্লগ ভারত বাংলাদেশ সহ অনেকগুলিতেই নিয়মিত লিখছি৷সম্পাদনা করেছি "ব্যাস" নামক একটি কবিতার কাগজ আশির দশকে ৷

প্রকাশিত কবিতার বই --১. অহল্যা কন্যা আমার (১৯৮৬) ৷বইটি তথ্য সংস্কৃতি বিভাগ পশ্চিমবঙ্গ'র আর্থিক সহয়াতায় প্রকাশিত হয় ৷ দ্বিতীয় কবিতার বই—বজ্রবিদ্যুত ঘুড়ি(২০১৮) ,প্রকাশকঃআলোপৃথিবী এবং তৃতীয়- বজ্রবিদ্যুত ঘূড়ি 





তিন ছক্কা পুট  

হাত
হাত

খোলা  তলোয়ার

চারদিক  সশব্দে  কেঁপে  উঠছে

ঝনঝন  করে  কাচের  টুকরোর  মতো  ছত্রাকার

ট্র্যাক  চ্যুত  হতে  পারে  ট্রেণ

যে  কোনো   মুহুর্তে

ঘুম
ঘুম

উবে  গেছে  ভাত

যেভাবে  পাখিও

খাঁচা  ভেঙে  নিজের  ইচ্ছেয়  আকাশে  পালায়

সেরকম  অনেকেই  অজানার  খোঁজে

আমিও   ঘুমকে  ঘুম  পাড়িয়ে  উড়ব


করোনা
বাঁদুর  হাসছিল

বেতস  গাছের   মগ  ডালে  বসে  বসে

রাত  গড়িয়ে  পড়ছিল  বিছানায়

ভয়ে  কেউ  কাউকে  ছুঁয়েও  দেখছিলনা

যদি

করোনা  ছুঁয়ে  দেয়


ধর্ষিতা
চাঁদের   নাকে   নাকচাবি

জ্যোৎস্না   তাইতো   সুন্দরী  হয়ে   উঠেছে

দেমাকি

গ্রহণ   ঢেকে   দিল   মুখ

আঁধার  নামল

চাঁদের   কাপড়ে   রক্তের   দাগ   ধর্ষিতা   হল


শ্রাবণ
বৃষ্টি   হচ্ছে

শ্রাবণ

সন্ধ্যা   মুখার্জির   গান   ভাসছে

হাতে   এলো   পোস্টকার্ডে   লেখা   চিঠি

মাধবীর   হাতে   মল্লিকা   গোপনে   ওষ্ঠ   চুম্বন

লাজুক  ছিল   গোধূলি



কাগজের নৌকো
কাগজের   নৌকো   করে   যায়   ছেলেবেলা

কুলের   আচাড়   খেতে   খেতে    হেসেছিল   মিতাদি

খুব   টিপেছিল   গাল

বুঝিনি    সেদিন

প্রেম

ভালোবাসা   প্রকাশের   একধরণের  ছল


জল
জল   গড়িয়ে   গড়িয়ে   মাটি   ছুঁয়ে    নদী

বড়   হাবাগোবা    তুই

দয়াল   জানেন

ঔদ্ধত্য

মুখ   বুঁজে    মানাও   যায়না

সাগর  লাফিয়ে   লাফিয়ে   আছড়ে   পড়ছে



সেলাই

কথা   সেলাই   করছিল   ঠৌঁট

সবাই  বলল  বাঃ  চমৎকার  নকশিকথা

ঠৌঁট   হেসে   ওঠে   সেলাই  বন্ধ  করে

কথা   ছড়িয়ে   যায়

চারদিকে  এমন

বিশ্রী


বিপদ  সীমা

স্বপ্ন

দেখা  ভালো

রাতেই  ঘুমে  দুপুরে  না

তাহলে  বিপদ  সীমার   উর্দ্ধে   বইবে   জল

বাণভাসি  হওয়া  ছাড়া   উপায়   থাকবেনা

সাঁতার  জানতে   হয়


শিকড়

গাছ

শিকড়   চাড়িয়ে   মাটিতে

দাঁড়িয়ে    থাকে

মাটি   ধরে   রাখে    স্নেহ   রস  দিয়ে

জল   তার   সেই  শক্তি

জলই   জীবন  মাটির   অর্থ  ধৈর্য



দুর্গন্ধ
হয়তো   ছিল

নিজের  মতো  আবডালে   গুটিশুঁটি  মেরে   চুপ

পাতাও  নড়ছিলনা  পোড়া  রোদ্দুরে

ঝলসে  উঠছিল  চামড়া  এমন  যে

দুর্গন্ধ

বিপদ  ডাকল  সহসা


রিফিল

রিফিল   শেষ  হতেই

লেখা   ফেলে   দিন   গড়াল   সন্ধ্যায়

কবিতা

ক্রমশঃ   ধূসর  থেকে   স্পষ্ট

ফুল  ফুটল

প্রকৃতির  ভিতর  লুকিয়ে  আছে   সৃষ্টির  সূত্র


লালসা
চোখের   সামনে   দেখি   সাধু

দিনের   মতো   যার   ঝকঝকে   চেহারা

তাকেই    কিনা   কালি    ছিটিয়ে   দিল   লালসা

ত্রাণের   বস্তা   নিয়ে

পিঠ   টান

শেষে


ফুরফুরে
চলো  ফিরি

হাত   মুখ   ধুয়ে    ফ্রেস   হই    বাড়িতে

ফুরফুরে    মনে   হবে   নিজেকে

যেন    ডানার   মতো   মতো    হালকা    ফুলকা

পাখি

উড়তে    গেলে    ধপাস


বিষম
নাজানি   কথা

একটা   শহর   থেকে   আরেকটা    শহরের   দিকে

ঘুম   কেড়ে    নেয়    পথ

স্পষ্টত    কেউ    কারোর    মতো   নয়

অথ

প্রেম   বিষম    জ্বালায়



|| ছক্কা ফর্মের কবিতা ≈ চন্দ্রদীপা সেনশর্মা ||

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || || ১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস...||
ছক্কা ফর্মের কবিতা
চন্দ্রদীপা সেনশর্মা
পরিচিতি::

খুব পরিচিত লেখক না, পিতৃসূত্রে সাহিত্যে জড়িয়ে পড়া পিতা পাঁচের দশকের গল্পলেখক কবি অনুবাদক সমালোচক অজয় দাশগুপ্ত প্রথম বই :বিশ্বকাপ ফুটবল ১৯৯০ বিবাহসূত্রে দীর্ঘ প্রবাসবাস, নয়ের দশকের শেষে কবিতা লেখা শুরু, অনিমিয়ত কবিতার বই : অপরাহ্ণ মন,২০০৩, সামনে সাগর : ২০০৪(কবিতা পাক্ষিক); পথের নির্মাণ, ২০০৭(মহাপৃথিবী) ২০০৭ বাবার মৃত্যুর পর দীর্ঘ বিরতি ২০১৮ জুনে লেখায় ফেরা কৃত্তিবাস জুলাই-সেপ্টেম্বর সংখ্যায় এরপর মহাপৃথিবী কবিতা পাক্ষিক কবিতা সীমান্ত এবং বিভিন্ন ওয়েব পত্রিকায় ২০১৯ কালীকৃষ্ণ গুহ সম্পাদিত 'কাব্যসংগ্রহ অজয় দাশগুপ্ত' গ্রন্থের প্রুফ দেখা সহযোগিতা করা ২০১৯ জোড়াসাঁকো লিটল ম্যাগাজিন মেলায় চতুর্থ কবিতার বই প্রকাশিত হয় : মন্থর মুহূর্তগুলি(আলোপৃথিবী)



লুডোর ডাইসে বাঁধা

.
নিয়ন আলোর গা ঘেঁষে
বজ্রপাত, বৃষ্টি
সময় পুড়ছিল
জোরালো, নিভু নিভু
দীর্ঘ টানের পর ছুঁড়ে ফেলা
ভিজে ঘাসের বুক পুড়ছে, দহন

.
বেশ কয়েকদিন পর
আজ ডেনভার বেজে চলেছে
যেসব বৃষ্টির বন্দিশে হেঁটেছিল অ্যাকোয়েস্টিক সুর
দীর্ঘতম ছোটগল্পের তৃষিত অতীত
অবরুদ্ধ ভাঙনের স্বর
কান্না...

.
সেদিন, চোখ ডুবে গিয়েছিল নেশায়
আকন্ঠ ঝাঁঝালো তরল,
ট্রান্স!
নদী খোঁজে
অতিরিক্ত বৃষ্টির আকাশ, উজান--
শালীন ঘুম সামলে নিয়েছিল ট্রান্স, নীলকণ্ঠে

.
ঘুমের ভিতর অশ্রুত ধ্বনির বৃষ্টি
সন্ধিত মুঠিতে নিসর্গ আঁচল
নীবিবন্ধ কাঁপে
রাতের সিলিং,
আলো অশ্রু নারী
অর্ধস্ফুট বাক বৃষ্টিসান্দ্র একাকী কবিতা...

.
গতরাতের ঝড়বৃষ্টির পর বারান্দায় ভোর
চেয়ারে বসে বিনিদ্র দুচোখ
আড়মোড়া ভাঙে ঘরের ঘুমশরীর
বারান্দায় আসে
অবনত, নির্জন বিদায়
যাওয়ার পথটুকু রৌদ্রস্নাত!


.
বিগতদিনের কথায় কথায়
নান্দনিক স্বপ্ন নৌকা বৈঠা, পাড়ি
উচ্চাকাঙ্ক্ষী গানগুলি জলের ভাসানে
শব্দের কলম বৃষ্টি লেখে
মৃত্যুও
পুনর্জন্ম, জাতকের কথা

.
দেখা হয়ে যায় পুনরায়
দৃষ্টি ফিরিয়ে নিয়েও
বিহ্বল
অবেলায় স্নেহ দীর্ঘ
তার ছায়াটি আরো দীর্ঘ
বাধা দিতে গিয়ে ফিরে আসে হাত

.
ছোট ছোট বিভ্রান্তনিমেষ
বন্ধুত্ব, অবিশ্বাস, অনিবার্য ভাঙন--
প্রান্তরের
শেষ গাছটি নুয়ে আসে,
অশ্রু ঝরে অহেতুক।
থেকে যায় রাতের ছাদ, দুটি বই

.
একরং দুইরং কত আরো রং
মেনোপজের অমলিন
শিলালিপি
কৃতকর্ম বা
প্রারদ্ধপথে প্রৌঢ় রৌদ্রে অন্তিম রং
ব্যর্থতার মেঘ জমে, অনিদ্রার রং দীর্ঘতর

১০.
সমগ্র এক পথ ডুবছে
বহ্নিশিখায় জ্বলে উঠছে অপরাহ্ণ
আর কতদূর
নীলাকাশ, হে প্রিয়
নিরুদ্দেশ যাত্রার সমাপন?
বিশুদ্ধ রাতের নক্ষত্র, বন্ধুতা, আনন্দলহরি...