বিদা
বিদ্যালয়ের ছায়া ছোট হয়ে এলে ঘর্মাক্ত পুরুষের
পোঁটলায় স্বরবর্ণ ডেকে ওঠে।
আদিম স্বপ্নের কালপুরুষ
অসংখ্য সময়রেণু জড়ো করে মেপে নিচ্ছেন হাটখোলার কিশোরী মেয়েটা কেন
মূর্চ্ছার মধ্য হ্যমলীনের ধারাবিবরণী পটু।
আজকাল অনেকে কোকিল মাতার মত।
আমরা ভুলে গেছি বাইল্যশিক্ষার ভেতর
তালপানসী ও বীজের অর্ন্তকথন।
পরলোকগত ভাসুরের কথা মনে করে
তালগাছ দেখলেই বড়দি ঘোমটায় মুখ ঢেকে
ফোঁপাতে থাকে।
দেখুন পাঠক, দেখুন
বিদ্যালয় কেমন দাদির অবৈতনিক সিন্দুকে কোন তালাচাবি ছাড়াই অনন্ত বন্দীত্বকে
আলবিদা জানাতে ভুলে গেছে।
ডাক
জুলে লাফার্ত অনেক দিন নিরুদ্দেশ।
ম- ধর্মী বন্ধুর পাল্লায় পড়ে
পেঁচাদের পোষমানানোর শ্রেনীকক্ষে
তাকে দেখা যেত।
অনেকেই তাকে পানসি নামে ডাকেন।
তার কবিতা প্রিয় অশরীরী বান্ধবীর সাথে
তুমুল তর্কে উন্মাদ হতে দেখা গেছে
শেষবার নৈশ কফিসপে।
আমি তখন দোয়ানিয়া নদী হচ্ছিলাম।
মাঝ তরনী থেকে মনে হচ্ছিল
মাথা নিচু করে শামসুল হকের সাথে
লম্বা চান্দ্রপায়ে মোহনা মুখি।
সাংসারিক স্রোত কাটিয়ে
মৎস্যকন্যার হালকে বলি
মুখ ফেরাও গোধূলি মোহনার বালিদ্বীপে।
পেঁচাদের ক্লাস শুরু হল বলে।
জুলে লাফার্ত অনেক দিন নিরুদ্দেশ।
ম- ধর্মী বন্ধুর পাল্লায় পড়ে
পেঁচাদের পোষমানানোর শ্রেনীকক্ষে
তাকে দেখা যেত।
অনেকেই তাকে পানসি নামে ডাকেন।
তার কবিতা প্রিয় অশরীরী বান্ধবীর সাথে
তুমুল তর্কে উন্মাদ হতে দেখা গেছে
শেষবার নৈশ কফিসপে।
আমি তখন দোয়ানিয়া নদী হচ্ছিলাম।
মাঝ তরনী থেকে মনে হচ্ছিল
মাথা নিচু করে শামসুল হকের সাথে
লম্বা চান্দ্রপায়ে মোহনা মুখি।
সাংসারিক স্রোত কাটিয়ে
মৎস্যকন্যার হালকে বলি
মুখ ফেরাও গোধূলি মোহনার বালিদ্বীপে।
পেঁচাদের ক্লাস শুরু হল বলে।



No comments:
Post a Comment