হ্যাংলা
জানলার ধারে মজনু দাঁড়িয়ে থাকে
চাপা হাসি দেয়। তার দরুন উড়ে যায়
মিষ্টি খুশবু ।
আমি কাজ করতে থাকি । ওর এলাস্টিক নজর আমায় মাপে --
জীবনের শুকনো সঙ্গমে ডুব দিয়ে
তুলে আনি বহুভুজি গল্প
আমি ভার্সেস সুখটান
জ্বলন> মজনু
আমার মালিকের সন্নিহিত কোণ সন্ধ্যাতারার মালায় সেজে অভিনন্দন গুছোয়
তার সৌন্দর্য বয়ে নিয়ে আসে সারা পঞ্জিকা জুড়ে রেশমি বিকেল
মাঝে অসম ঘনবস্তু এই মধ্যমগ্রাম নিবাসী ।
গর্ভবতী সকালে প্রেমের তর্পন করে
দর্শনে ক্যাপিটাল ভাবাবেগের হ্যাংলামো হাতনাড়া
26A
1490 নাম্বার প্লেটে যায় এক টুকরো
গার্হস্থ্য ।
সপ্তর্ষিমন্ডল
ডকুমেন্ট সংগ্রহ করি --
যখন সব আলো মুছে হৈমন্তিক ঝাড়বাতি জ্বলে ওঠে
বুঝতে পারি প্রিয়া,তোমার সুন্দর গলা থেকে ধীর পথে অনেক গভীরে চলে যেত মূলধন সমেত এক অগ্নিকুন্ড
রাতজালের ভীতর দুটো মাছ....
তখনও নোট বদল হয়নি । খড়ের গাদায় তোমরা প্রথম আবিস্কার করলে ওড়নাহীন সোহাগ
নিত্য নতুন ভাবে কুমারীর খোলস পড়ল বলিষ্ঠ টি-শার্টে । সুবচনী ব্রতের উত্তরীয়তে লেখা হল তোমার নতুন ঠিকানা
তখন আমি নিমিত্ত কারকে সম্পাদ্যের কাটায় , অথচ আজ সপ্তর্ষিমন্ডল হাতে তোমার ঝালর দেওয়া আয়নার সামনে
খুব ইচ্ছা হয় একটা চিচিংফাক রাত আমার হোক সাবস্টিটিউড অন্ধকারকে বাদ দিয়ে
ওগো আমার সোনালী প্রিয়া ,
আমি দেখছি ফ্যাকাশে অ্যাসিডিক লাশ স্বামীর নাম মুখে নেয় না ।



No comments:
Post a Comment