আবেগের মুখে ঠুসি পড়িয়ে
বুকের ভেতর কেমন যেন বেঠিক বেঠিক আওয়াজ হচ্ছিল
তবুও আতঙ্কের প্রাচীর টপকে নীচের দিকে তাকিয়ে দেখলাম-
ওপাড়ের নোংরা জানোয়ারগুলো
ধর্ম খাচ্ছে প্রকাশ্যেই
সাহিত্যের ইতিহাস ঘেঁটে অঙ্ক মেলানোর চেষ্টা করতেই
কে যেন ধমক দিয়ে বলল-
নেতাদের মতো একদম মিথ্যে বলবে না
ইদানিং সব ঘটনার পিছনেই রয়েছে
ভুল বোঝা আর ভুল বোঝানোর আপ্রাণ চেষ্টা
মনের পাখিটি তাই মনখুলে উড়তেই চাই না
লম্বা পায়ে পালানোর চেষ্টায় ব্যস্ত
কারণ এভাবে তাদের বিপদ এড়ানো নাকি সহজ হয়
উল্টো দিকটায় ক,দিন ধরে তারস্বরে বিশাল প্রচার হচ্ছে
তাতে গোপন অঙ্গটিও নড়ে গেল হঠাৎ
কেননা -
যারা যারা নবাব সিরাজদৌল্লাকে ইংরেজদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে ছিল
তারাই এখানে রাজনীতির কোচ দিচ্ছে
আমি ঠিকানা শুনবার জন্য উদগ্রীব হতেই
ভিতরের সীমানাটা সিল হয়ে গেল অজান্তেই
উপযোগী
ইদানিং বাস্তবের দলিল খুবলে দেখি
নৈরাজ্যের বীজেই ফসল বলছে খুব বেশি
তাই রাত জেগে লক্ষ্মীপেঁচা ধরতে ব্যস্ত থাকি না
আবার এটাও লক্ষ্য করেছি -
বুদ্ধি কেনার জন্য টাকা লাগালেও
একদিন এক কাছের বন্ধু আমাকে বলেছিল-
তোর মাথাটা আমার চায়
উত্তরে আমি বলেছিলাম-
যারা বাথরুম করে প্যান্টের চেন টানতে টানতে বেড়িয়ে আসে
তাদের ঠিকঠাক মনে হয় না আমার
কেননা
ভোরের সূর্য উঠলেই উপলব্ধিগুলো যখন প্রকট হয়
তখন বুক পকেটে হাত ঢুকিয়ে অবস্থিতিটা মালুম করি
এবং সেটা আমাকে বিপদেই টেনে আনে
আমার অশিক্ষিত ঠাকুমা অবিশ্বাস্য কিছু শুনলেই বলত-
"ষাঁড়ের মাথা- গিরগিটি আর ব্যাঙের মতো কেউ পাল্টাতে পারে না "
তবুও আমি উপযোগী হবার চেষ্টায়
অভ্যেসগুলো ছুঁড়ে ফেলছি ক্রমাগত



No comments:
Post a Comment