জলের গজল
আমির খস্রুর মতো খোলা বিশ্রাম হবে হয়তো পাখির কেউ
ফুরসৎ হয়ে থমকে থাকা বেহিসাব
জলগুলি রেখে নির্দিষ্ট সাঁতার যে কারণে একা
ছোট-ছোট জল বড়-বড় জলে প্রসব করে অজস্র শরত
এভাবেই পাখির লোকাল
যেদিকে প্রস্তুতি নেয়, সেদিকেই নুইয়ে আছে লণ্ঠন
দুমুঠো মা কিতাব জুড়ে সন্ধ্যা
শব্দের অনেক আগেই নীল
গ ও জলের গ্যাপে
উপচে পড়ে অল্প অল্প নাবিক…
শরত ঝরায় সত্যিই ভালো
দেহে শাড়ীর কোনো নৌকোমি নেই
বেড়ে চলা আঁচল
যেকোনো শুরু ছাড়াই অন্তিম
রেডি জল কিছুতেই শিশির শিখছে না
কোনো না কোনো ভুলের মধ্যে শেষ হয়ে গেলো সূর্য
আড়াই চালে দৌড়ে আসে বৃষ্টির নকল
তেঁতুলের জলের আগে পরে কিছু নেই
মিসিং ঘোড়া ঝরে ঝরে পরছে আঁচলের সংক্ষিপ্তে
না উলু না শঙ্খ
সমস্ত লাল ভিটের দিকে শীঘ্র ...



2 comments:
আমি তো বারবার বলি ভাষা ও বয়নে তুমি সেই স্পন্দন উপহার দিয়েছো যা অনেক পরিণত হয়ে উঠছে। নিজস্ব ফ্লো তৈরি করতে যে পথে একজন মানুষ শব্দ নির্বাচন ও সঞ্চালন করে তুমি সেইদিকেই সেই নির্মাণেই তুমি এগোচ্ছো। তুমি কবিতাকে অনেক বৃহত্তর স্প্যানে দ্যাখাতে জানো নির্মাণ তাই আমাকে আকর্ষণ করে, বাজায়, গুনগুন করে। আহা!... সব্যসাচী হাজরা
আপ্লুত! আমার সামান্য চেষ্টাকে এভাবে দেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। তোমার মন্তব্য আমাকে আগামী দেখায়। এইতো অনুপ্রেরণা, পাওনা।
Post a Comment