সুকান্ত ঘোষাল
আমি-বিন্দু , আপনি-বিন্দু
ধরা যাক A-বিন্দু = আমি , আর B-বিন্দু = আপনি।
A-বিন্দু আর B-বিন্দু পরস্পর যোগ করে একটা সরলরেখার সাহায্যে C-বিন্দু পর্যন্ত বর্ধিত করা হল।
এরপর সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত একটানা বিরামহীন বৃষ্টির মধ্যে - যেন বর্ষাকাল ; অথচ ঘটনাচক্রে বর্ষাকাল নয় , আমরা দুজন C-বিন্দুর দিকে যাত্রা করলাম। এটা দেখার জন্য যে দুর্যোগ অতিক্রম করে কে আগে সেখানে পৌঁছোতে পারি।
হাঁসের খামারে জল ছেটানোর লোকটা তখনই বলল , ' জানতাম, সমস্ত বিন্দুগুলো যোগ করা হয়ে গেলে প্রতিযোগিতা ছাড়া আপনারা এক মূহূর্তও আলাদা কিছু ভাবতে পারবেন না। '
ইঁদুর
' উফ্ , আলো কী সাংঘাতিক ! ' দেওয়ালের ফুটো দিয়ে সরলরেখায় রোদ ঢুকছে দেখে ইঁদুরটা বলল ,
ও পুরোনো জুতোর বাক্সের পিছনে নিশ্ছিদ্র অন্ধকারে ঢুকে গেল। এখন ধরা যাক ইঁদুরের প্রথম স্থানটি P-বিন্দু আর পরবর্তী স্থানটি Q-বিন্দু এবং উভয়ের যোগফল একটি বক্ররেখা। ওই বক্ররেখা ধরে হাঁটতে থাকলে বোঝা যাবে অন্ধকার আসলে পুরোপুরি সোজা আর রাস্তাটাকেও কখনও কখনও নিজের উপরে পা ফেলে হাঁটতে দিতে হয়।
R-বিন্দু , S-বিন্দু
একটা বাক্যকে যতদূর সম্ভব প্রসারিত করতে গেলে একজোড়া হাত তৃতীয় একটি হাতকে সযত্নে রাস্তা পাড় করে দেয় আর একটা মারাত্মক ভাঙা দরজার পিছনে আমি আত্মগোপন করার চেষ্টা করি বাক্যটির মাথা এবং লেজ যথাক্রমে R-বিন্দু এবং S-বিন্দু হিসাবে একটি সরল বা বক্ররেখার দ্বারা যুক্ত থাকে তখন রেখাটি মুছে দিয়ে আমি বিন্দু দুটি আলাদা করে দিই কারণ R-বিন্দু = আমি ও S-বিন্দু = ভাঙা দরজা হলে উভয়ের মধ্যেকার সম্পর্ক কখনও নির্দিষ্ট করে সরল বা বক্র হয় না।
ধরা যাক A-বিন্দু = আমি , আর B-বিন্দু = আপনি।
A-বিন্দু আর B-বিন্দু পরস্পর যোগ করে একটা সরলরেখার সাহায্যে C-বিন্দু পর্যন্ত বর্ধিত করা হল।
এরপর সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত একটানা বিরামহীন বৃষ্টির মধ্যে - যেন বর্ষাকাল ; অথচ ঘটনাচক্রে বর্ষাকাল নয় , আমরা দুজন C-বিন্দুর দিকে যাত্রা করলাম। এটা দেখার জন্য যে দুর্যোগ অতিক্রম করে কে আগে সেখানে পৌঁছোতে পারি।
হাঁসের খামারে জল ছেটানোর লোকটা তখনই বলল , ' জানতাম, সমস্ত বিন্দুগুলো যোগ করা হয়ে গেলে প্রতিযোগিতা ছাড়া আপনারা এক মূহূর্তও আলাদা কিছু ভাবতে পারবেন না। '
ইঁদুর
' উফ্ , আলো কী সাংঘাতিক ! ' দেওয়ালের ফুটো দিয়ে সরলরেখায় রোদ ঢুকছে দেখে ইঁদুরটা বলল ,
ও পুরোনো জুতোর বাক্সের পিছনে নিশ্ছিদ্র অন্ধকারে ঢুকে গেল। এখন ধরা যাক ইঁদুরের প্রথম স্থানটি P-বিন্দু আর পরবর্তী স্থানটি Q-বিন্দু এবং উভয়ের যোগফল একটি বক্ররেখা। ওই বক্ররেখা ধরে হাঁটতে থাকলে বোঝা যাবে অন্ধকার আসলে পুরোপুরি সোজা আর রাস্তাটাকেও কখনও কখনও নিজের উপরে পা ফেলে হাঁটতে দিতে হয়।
R-বিন্দু , S-বিন্দু
একটা বাক্যকে যতদূর সম্ভব প্রসারিত করতে গেলে একজোড়া হাত তৃতীয় একটি হাতকে সযত্নে রাস্তা পাড় করে দেয় আর একটা মারাত্মক ভাঙা দরজার পিছনে আমি আত্মগোপন করার চেষ্টা করি বাক্যটির মাথা এবং লেজ যথাক্রমে R-বিন্দু এবং S-বিন্দু হিসাবে একটি সরল বা বক্ররেখার দ্বারা যুক্ত থাকে তখন রেখাটি মুছে দিয়ে আমি বিন্দু দুটি আলাদা করে দিই কারণ R-বিন্দু = আমি ও S-বিন্দু = ভাঙা দরজা হলে উভয়ের মধ্যেকার সম্পর্ক কখনও নির্দিষ্ট করে সরল বা বক্র হয় না।

No comments:
Post a Comment