আলোক মণ্ডল
ব্রাকেট
একবার জলের ভেতরে গিয়ে
জলশূন্য করি
মুখের ভেতরে মুখ। আমি'র এন্টিবায়োটিক
দিনে তিনবার গুলে যায় আফটার ফুড। এসব কথা রিকসাওয়ালারা জানে না।
মাছের সংসারে স্মরণীয় ওয়ার্কলোড লিঙ্ক চায় মৎসপুরানের,
ব্যতিক্রমী মাৎসন্যায়।ডোজহীন।
নো-আফটার নো-বিফোর!
ঘুঙুরবাঁধা সাবধানী মুখ ঘরমুখী
যে-যার জমিতে স্প্রে
বিসর্গ চিহ্নে
মরে যাওয়ার আগে পর্যন্ত চড়কগাছের নীচে ঘোষধ্বনি বরাবর আট-ছয় গৎ
একটি ব্রাকেটে শুধু লেখা হয় চাঁদের ক্ষয়।
লাবডুক
মেঘের আড়ালে আলো চলে গেল
চলে গেল আলো আলোর আড়ালে
টিপটিপ অন্ধকার
টিপকে ঢিপ টিপ বাঁধল
ঝড়ে উড়ে যায় বুকের আঁচল খানি
আলো
ঢিপ
অন্ধকার
চাষযোগ্য জমি বুলেটপ্রুফ
অনশনে অবস্থানে কামান বিপুল তরঙ্গ
লাবডুক হে
ডুগডুগি বাজাও ঐ লাইট হাউস ডাকছে
জাহাজ!
কাঁঠাল
স্পর্শ দোষ কিংবা জাদুদন্ড তিনশ ছয়
গুনিতক ধারাপাত
নৃসিংহপ্রসাদ প্রসাদ যেমন বলেন,পাকলে
কাঁঠাল। রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী অদ্ভিন্নযৌবনা / আ প্রত্যয় বাদে গোঁফে অলিভ
বহুবীজ সেমিকোলন আর কমা কোলন ধু্ন্ধুমার অনির্ণীত থিওরি প্যাভেল
ফুলবাড়ি-গজলডোবা কুড়ি মিনিটের পথ
পোস্টকার্ড বিলুপ্ত । মনোগতি প্রজাপতি মাপহীন।
যাপিত সময় বদহজমি, ঘর্ঘর বৃন্তচ্যুত পাতার স্পর্শ!
ম
সমুদ্রে ডুবতে থাকা বিকেলের বুকে অ আ ক খ যাই লিখুন নিফটি পতনে খড়কুটোর কোন ভূমিকা থাকে না।
এমন সরল নিপাতনের চিত্রকল্পে মশারির চারকোন ছেঁড়া জাল চেপে ধ'রে বৈকালিক প্রতিবিম্ব।পেট ফোলা মশার রক্ত অণুচক্রিকায় একটি হত্যা দৃশ্যের দরকার পড়ে না কেননা কল্পিত আখ্যানটি তে কোন কান্না থাকেনা, থাকে রিরংসা।
সেপ্টেম্বরে উল্কাপাত নিয়ম মাফিক- স্টিফেন হকিংয়ের হাসিটুকুই বুঝতে যথেষ্ট, হুইল চেয়ারও জানে তাকে নিয়ে যতই মস্করার "ম" কিংবা আশ্রয়স্থানভোগী বর্ণের লুম্পেনসি হোক
বর্গের শেষ বর্ণ নাসিক্য কান্নাধ্বনি, নির্ঘাত নাস্ত্রাদামুস!

2 comments:
আলোক মন্ডলের কবিতা আপ টু গেট কবিতা। কলমে ঘটনা ও দৃশ্যের চঞ্চলতা
ভালো লাগলো দাদা
Post a Comment