সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন
১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস... দ্বিতীয় বর্ষ।
অভিজিৎ দাসকর্মকার-এর কবিতা
সাধু ভাষায় হনহনিয়ে হেঁটে চলেছেন
আপনার তর্জনীটিকে মান্যবর নাম দিলাম, আর যখনই বিলি কাটতে কাটতে নদী লিখি মধ্যাহ্নের পিঠে;
ঠিক তখনই উনি নিজেকে এই বিশেষণের দক্ষতার সাথে,
প্রথমে অতিথি, পরে
বে-মানান জামা কাপড় পরে ঈশ্বরের সাক্ষাৎকার নেবার মুরাদ পুরি করনে কে লিয়ে দিকভ্রান্ত হয়ে চলেছেন।
এমনকি পরিব্রাজক মেঘ ও বিবেচ্যর তন্দ্রাঘোরে জেনানার রুমে চরিত্রহীন ঘুরে বেড়াতে থাকেন ;
কবিতার সাথে গোবিন্দভোগ চাল একপাকে রেঁধে অনাবশ্যকভাবে কথাব্রতের রূপান্তরিত করা ব্রতচারিণীর কোটি, কোটির পর নাভিমুলে ;
খ্রীস্টপূর্বাব্দ থেকে বয়ে আসা জলজক্রীড়ায় ব্রতি হয়েছেন ।
সমস্ত প্রক্রিয়াটি জটিল অথচ ডানাকাটা পরীদের সাথে সহজেই ঘুল মিল যা রাহা থা।
ফ্রী-হাত ব্যয়ামেও এই তর্জনীটি বাঞ্ছনীয় সাধু ভাষায় হনহনিয়ে হেঁটে চলেছেন এবং রুগ্ন অথচ ভুনা কবিতার স্মার্ট অপশন ব্যবহারের অভিভাবকত্ব অর্জন করে ফেলেছেন।
তওবা তওবা । কী সব বলে ফেললাম শুধু একটি তর্জনীর তর্জনগর্জন করা নিয়ে ।
বাঁশির ফুটোয় সিঁধ কাটা, বা
মঞ্চে ইনি বাংলায় মাথা চড়িয়ে শব্দ মঞ্চস্থ করেন, অথবা হারমোনিয়ামের রিডের উপরকার ইমোশনগুলোতে শুধুই হাত বোলায় বলে! ____
প্রচন্ড শ্বাসকষ্টে প্রশ্বাস বিনিময়
তবুও সর্বক্ষণ ভোকাল বিনিময়
অম্বুবাচী বিনিময়, এবং
প্রচন্ড শ্বাসকষ্টে প্রশ্বাস বিনিময়
এরপরও ডারউইন বাবুর বিবর্তনের কিছু থাকবে? এখনতো__
ইঁটের উপর তীক্ষ্ণশব্দ,
চাপাশব্দ,
লাঞ্চ ব্রেক সবই
করিৎকর্মা টপ্পা আর ঠুংরির আলাপে, ঝিরঝির করে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে বৃষ্টিনেশায় মেতেছে, আর
পালসরেট বায়ুমাধ্যমে অফেন্সিভ বসে আছে। কারণ,
কবিতাকে এখন এভাবেই অসংলগ্ন বা ভারসাম্যহীন বলা হয়___
আলো থেকে নিজেকে সরিয়ে আনুন
জিভের ঘোর কাটছে,
স্বাদকোরকে উল্কি করা কমিউনিজম্ , আর
শব্দগুলো সমঝোতা করছে মন কি মুরাদের সাথে
আলো থেকে নিজেকে সরিয়ে আনুন, দেখুন
অন্ধকার কতোটা পজিটিভ ভাষায় আমার অভিশাপগুলোকে
জলের নিচের আটচালায় শুদ্ধিকরণ করছে।
সভা আলোকিত করছে ফুকো, দেরিদা এবং মার্কস, আর
আমি তখনও নির্বিকার স্বভাবে বুঝতে চাইছি গুপ্ত সমুদ্রের মৌর্যলিপি ইউ-টিউবে আপলোড হতে চাইছে
না ক্যানো?______
১টি দাঁতক্যালানো কবিতা
ঘাবড়ানোর কিছু নেই। আঙুল বিষয়ক যে বুক পকেটে প্রেম প্রেম পাওয়া ; তার সাথে ওই গসিপ-প্রকৃতিগুলো যৌনব্রতা হয়ে উঠছে।
যতই পাশের শরীরে থার্ড পারশন সিঙ্গুলার সংখ্যা,
কনসোনেন্ট বর্ণ এবং
ডিসকভারি চ্যানেলের স্ত্রী-পুং মিল ও মিশে যাক ___
সর্বজনস্বীকৃত
আমার অভিশাপ, আর
ওষুধ ভর্তি প্যান্টের বেল্ট
সুদূর রাস্তাব্রত বীজগণিতের খাতার দিকে সেই ক্লাস ফাইভ থেকে পিছু নিয়েছে, আমি
দাঁতের ফাঙ্গালে গোনাগুনতি দু'চুমুক রোদেল হাসি, দাঁতকেলিয়ে ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছি____
১টি মাসিক স্বতন্ত্র সাহিত্য প্রয়াস... দ্বিতীয় বর্ষ।
অভিজিৎ দাসকর্মকার-এর কবিতা
আপনার তর্জনীটিকে মান্যবর নাম দিলাম, আর যখনই বিলি কাটতে কাটতে নদী লিখি মধ্যাহ্নের পিঠে;
ঠিক তখনই উনি নিজেকে এই বিশেষণের দক্ষতার সাথে,
প্রথমে অতিথি, পরে
বে-মানান জামা কাপড় পরে ঈশ্বরের সাক্ষাৎকার নেবার মুরাদ পুরি করনে কে লিয়ে দিকভ্রান্ত হয়ে চলেছেন।
এমনকি পরিব্রাজক মেঘ ও বিবেচ্যর তন্দ্রাঘোরে জেনানার রুমে চরিত্রহীন ঘুরে বেড়াতে থাকেন ;
কবিতার সাথে গোবিন্দভোগ চাল একপাকে রেঁধে অনাবশ্যকভাবে কথাব্রতের রূপান্তরিত করা ব্রতচারিণীর কোটি, কোটির পর নাভিমুলে ;
খ্রীস্টপূর্বাব্দ থেকে বয়ে আসা জলজক্রীড়ায় ব্রতি হয়েছেন ।
সমস্ত প্রক্রিয়াটি জটিল অথচ ডানাকাটা পরীদের সাথে সহজেই ঘুল মিল যা রাহা থা।
ফ্রী-হাত ব্যয়ামেও এই তর্জনীটি বাঞ্ছনীয় সাধু ভাষায় হনহনিয়ে হেঁটে চলেছেন এবং রুগ্ন অথচ ভুনা কবিতার স্মার্ট অপশন ব্যবহারের অভিভাবকত্ব অর্জন করে ফেলেছেন।
তওবা তওবা । কী সব বলে ফেললাম শুধু একটি তর্জনীর তর্জনগর্জন করা নিয়ে ।
বাঁশির ফুটোয় সিঁধ কাটা, বা
মঞ্চে ইনি বাংলায় মাথা চড়িয়ে শব্দ মঞ্চস্থ করেন, অথবা হারমোনিয়ামের রিডের উপরকার ইমোশনগুলোতে শুধুই হাত বোলায় বলে! ____
প্রচন্ড শ্বাসকষ্টে প্রশ্বাস বিনিময়
তবুও সর্বক্ষণ ভোকাল বিনিময়
অম্বুবাচী বিনিময়, এবং
প্রচন্ড শ্বাসকষ্টে প্রশ্বাস বিনিময়
এরপরও ডারউইন বাবুর বিবর্তনের কিছু থাকবে? এখনতো__
ইঁটের উপর তীক্ষ্ণশব্দ,
চাপাশব্দ,
লাঞ্চ ব্রেক সবই
করিৎকর্মা টপ্পা আর ঠুংরির আলাপে, ঝিরঝির করে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে বৃষ্টিনেশায় মেতেছে, আর
পালসরেট বায়ুমাধ্যমে অফেন্সিভ বসে আছে। কারণ,
কবিতাকে এখন এভাবেই অসংলগ্ন বা ভারসাম্যহীন বলা হয়___
আলো থেকে নিজেকে সরিয়ে আনুন
জিভের ঘোর কাটছে,
স্বাদকোরকে উল্কি করা কমিউনিজম্ , আর
শব্দগুলো সমঝোতা করছে মন কি মুরাদের সাথে
আলো থেকে নিজেকে সরিয়ে আনুন, দেখুন
অন্ধকার কতোটা পজিটিভ ভাষায় আমার অভিশাপগুলোকে
জলের নিচের আটচালায় শুদ্ধিকরণ করছে।
সভা আলোকিত করছে ফুকো, দেরিদা এবং মার্কস, আর
আমি তখনও নির্বিকার স্বভাবে বুঝতে চাইছি গুপ্ত সমুদ্রের মৌর্যলিপি ইউ-টিউবে আপলোড হতে চাইছে
না ক্যানো?______
১টি দাঁতক্যালানো কবিতা
ঘাবড়ানোর কিছু নেই। আঙুল বিষয়ক যে বুক পকেটে প্রেম প্রেম পাওয়া ; তার সাথে ওই গসিপ-প্রকৃতিগুলো যৌনব্রতা হয়ে উঠছে।
যতই পাশের শরীরে থার্ড পারশন সিঙ্গুলার সংখ্যা,
কনসোনেন্ট বর্ণ এবং
ডিসকভারি চ্যানেলের স্ত্রী-পুং মিল ও মিশে যাক ___
সর্বজনস্বীকৃত
আমার অভিশাপ, আর
ওষুধ ভর্তি প্যান্টের বেল্ট
সুদূর রাস্তাব্রত বীজগণিতের খাতার দিকে সেই ক্লাস ফাইভ থেকে পিছু নিয়েছে, আমি
দাঁতের ফাঙ্গালে গোনাগুনতি দু'চুমুক রোদেল হাসি, দাঁতকেলিয়ে ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছি____

2 comments:
খুব সুন্দর
কবিতার আন্ডারওয়ার্ল্ড কি খুঁজে পেলে? গুপ্ত সমুদ্রের মৌর্য লিপি মূর্ছনায় এনে ফেলেছে আমাদের।
Post a Comment