জল বলে
চাঁদ রেডি
যে বেগে বৃষ্টি ছেড়ে বেড়িয়ে আসে জল
বধির আঙুলে গাঢ় হয়ে আছে বেলা
হুস করে পা দুটো রাতের ডায়ে
মাটি ও রাস্তার মধ্যে যে অংক
ভাঙচুর হতে হতেই টুপুর ও টাপুর
সবার কথায় ছায়া উঠছে
রাস্তায়
মিনিমাইজ করো জল
ছোট করা বৃষ্টি লেবুর দিকে চলে যাক…
ডুব
আমার চারদিকে ঘুরছে স্নান
জলকে টানলে আমি দূর
আমাকে টানলে স্নান নিজের বিপরীতে 0-0
না কোনো প্রশ্ন হবে না
জল এখন খালি পা
একজোড়া স্নান সংক্ষিপ্ত মাংসের মতো ছড়ানো
সারা গায়ে গাভীর স্পিড
গাভী অর্ধেক গোল
জলের নিচে অস্ত গেছে আঙুল
রাতকে আমি খুলেই রাখি …
ইশারা
বেড়াল উড়ছে
একাধিক আকাশ হাল্কা চালে নাড়াচাড়া করছে বিন্দু
চিত্র বাড়াই
লালপেড়ে আয়নায়
40 % সূর্যের নৈঞর্থক ভিড় করে আছে ঠোঙায়
¼ চাঁদ কারুর প্রচলিত ভুলে রোগা
সাইকেল কামড়ে শক্ত ছায়ারা
এবারে নিজের জল নিজেই ভাঙবে বেড়াল
মিছেই সন্ধেহ করি মাটি…
তরল পাখি
রক্ত থেকে গাছ, রুটি থেকে আকাশ
দুটোতেই পাখি লোজ্ হতে হতে দ্বিতীয়
ছায়ার মতো বন্ধ আছে মেঘের পঞ্চম
একটা শরীর
চার পাঁচটা বাতাস
একসাথে বাদামী
বিলম্বিত ঘর
যেখানে আর কোনো দরজা নেই
হয়তো পাখি কোনো তারিখ
এখান থেকেই ফোকাস করবে সিনিয়র জল
সাঁজ
কোন একটা চা যেভাবে ফুরিয়ে আসে
টুপির ভেতর ৬৪ পাখির বিরাসত
কাগজে মুড়ানো বৈঠায় আদর খুলে রাখছে পা
যত যাওয়া তত যাওয়া নয়
সমবেত জল এডিট করে করে বাতিল সারস
পায়ে নৌকো বিঁধে
উনুন খুঁজতে খুঁজতে মেঘ~বেলুন
দু’চার কথা এখনো কাপে
শুকনো চায়ে চোখের ভিড়
নীলচে
নীল বলতে পাঠ করা রাস্তার বাকিটুকু …
No comments:
Post a Comment