|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || কবিতায় অভিজিৎ দাসকর্মকার
রাস্কেল রোডগুলো ফুটপাত ধোরে
কানাই ধর বাবুর রাস্তা দিয়ে,অথবা
পাশবালিশের অফসেট গ্রাফিক্সে
যারা কাজগুলো করছে তাদের হৃদশূন্যে
মিস্টার টরিসেলির ভিত্তি-প্রচ্ছদ এবং
অক্ষরবিন্যাসে অনভিপ্রেত সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, তবুও
অ্যাকোরিয়ামের মধ্যে ব্রিটনির নুমাইন্দগী,আর
ঋতুমতি ছন্দের হুকুমত্;এদিকে আমার
বেসামাল দেহতত্ত্বে ধনাত্মক ক্যাটালিস্ট বিপদজনক
ভান নিয়ে সমীকরণ করছে,তবুও কোথাও যেনো
একটা মুন্সিয়ানা,রাস্কেল রোডগুলোর ফুটপাত ধোরে
হাঁটছে,অথচ
গোড়ালিতে ফাটা ফাটা চেনা মফস্ সলের মানচিত্র
কখনো দরিন্দগী,আবার
কখনো ন্যাগিং করছে
আমিও চুমুর অগোচরে টোলট্যাক্স পেরিয়ে
বালুরেণু সরাতে সরাতে এখন মাঝরাতের সিগনালে,এবার
দেহ তার ডাউটফুল ঘাম ব্যাপন পদ্ধতিতে
জাস্ট রুটক্যানেল পার করেছে,আর
মহিলা কবিতারা নাভিকে সাইডকোরে লাবণ্য রেখেছে
কাঁধের হ্যালানে আর
হুইস্পার করছে শব্দ, বাব্বা
কী দাপট...
বাথরুম আর নির্মম যৌনতার মধ্যে
আমরা বৈরাগী বিজ্ঞাপন নিয়ে
ঠিক টেবিলের সামনে চড়াও হচ্ছি,অথচ
দেখি না,বাবার ভ্রূ কেমন মিয়িয়ে গ্যাছে
কপালের সাথে
তখন সবে সন্ধে লাভ করেছে কোয়ার্টজ ঘড়িটি
৭ঃ১৫ মিনিট আর কিছু
ন্যাকাপোনা
কাঠিপোনা নিয়ে শরীর-স্প্রে করে
ঢক্-এর দোকানে প্লুরালি দাঁড়াই
আয়নায় নিজেকে ঝুরঝুর করে ভাঙতে দেখি
গণিত
জল
অর্থনীতি,আর
বাবার ক্লান্তি নিয়ে হাসে খবরেরকাগজের ঢ্যামনা
শব্দগুলো,শুধু বশীকরণ
১০০ %গ্যারান্টি, আর বোল্ড অ্যাড
তরতাজা হরফে, তাতে কী
তবুও পতঝড় পাতা দেখি কবিতা হয়ে শুয়ে,ওগুলো
আমার বাবা আর তাকে বিদ্রূপ করা
সরীসৃপের নিঃশ্বাস
আমি পিছল খাই না
টাল খাই না,যত্ন করে
বাথরুম আর নির্মম যৌনতার মধ্যে শাওয়ার চালিয়ে
কান্না খাই,আর সুপ্রাচীন ত্বকে
কমা,ফুলস্টপ, সেমিকোলনের সামনে রুখে দাঁড়াই...