Wednesday, October 6, 2021

শারদীয় সংখ্যা~সিরিজ কবিতায় রণজিৎ অধিকারী

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন ||  সিরিজ কবিতায় রণজিৎ অধিকারী


সভ্যতা ও প্রেম


বাতিল দিনগুলো ধুলোজমা অদৃশ্য একটা ঘরের ভেতর
রেখেছে কেউ।
অতিদীর্ঘ, বামন কিংবা ট্যারাবাঁকা দিন।
কোনো সভ্যতা ধ্বংসের পর আরেকটা সভ্যতার জন্মের ফাঁকটুকু হয়তো এইসব বাতিল দিনগুলো ঠেকা দিয়েই
কাজ চালিয়ে নেওয়া হবে!


সূর্য এমন তেরছা হয়ে আছে,
মানুষ সেই ক্ষীণ অস্বচ্ছ আলোই গায়ে মেখে নেয়।
যেখানটায় বরফ জমে থাকে, তার কাছে মাথা নুয়ে দাঁড়িয়ে একটা বেলচা — অনুগত শ্রমিকের মতো।
লম্বা লম্বা ছায়া এ ওর গায়ে এলিয়ে পড়ে আছে,
আমি বিক্ষিপ্তভাবে সেই জায়গাটা খুঁজছি, যেখানে
আমাদের দেখা হয়েছিল, সেখানেই অপেক্ষা করব
তোমার জন্য।


আমি যখন কোথাও নেই, আমার চিহ্নমাত্রও ...
তখনই হাতড়াতে হাতড়াতে একটা জায়গায় হয়তো
জীবনে প্রথমবারের মতো আমাকে তুমি খুঁজে পেলে!
মাৎস্যন্যায়ের আবর্জনার ভেতর থেকে আবিষ্কৃত হবে
নতুন এক সভ্যতার প্রস্তাবনা!


মৃত্যু বেঁচে থাকাকে ঘিরে ফেলেছে।
অন্ধকার যেভাবে ঘিরে আছে নাক্ষত্র উজ্জ্বলতাকে!

মৃত্যু আর পরাজয়ের অনুশোচনা দিয়ে তৈরি বলয়ের
ভেতরে কোথাও আমাদের প্রেম জেগে আছে।


ধ্বসে পড়া একটা দেশের ওপর দাঁড়িয়ে
মৃতপ্রায় কোনো ভাষায় কথা বলে চলব আমরা।
কোনো নৈতিকতার পরোয়া না করে ভালোবাসব।
যেভাবে মরচে পড়া ছোরাও অপেক্ষা করে থাকে,
সন্ধ্যাভাষায় লেখা আমাদের অজেয় প্রেমগাথাও
অর্থোদ্ধারের অপেক্ষায় থাকবে।


এভাবে একটি দৃশ্যের পরিসমাপ্তি হল।
যেভাবে একটা ঢেউ মিলিয়ে যাওয়ার পরও,
তুমি কিছুক্ষণ ঢেউটাকে সেখানেই দেখতে পাও।
আমার ওপর তুমি বিরক্ত হলেই, দেখি
হাওয়ায় তোমার বিরক্তমুখের ছবি ভেসে বেড়ায়।


তোমার দেওয়া অপমান একটা সত্যি রেখার মতো,
তোমারই করা আদরের স্মৃতিগুলোকে
এফোঁড়ওফোঁড় করতে থাকে।
অনেকদিন পর কেউ দেখবে,
তোমার আদরের আঁচড়গুলির পাশেই উজ্জ্বল রেখার মতো অপমানের আঁচড়টি পড়ে আছে।



একাকিত্বে ভরা একটা ঘরে আমি
নিঃসঙ্গ একটা হারমোনিয়ামের ওপর ঝুঁকে পড়ি,
আর হাঁটু মুড়ে তোমার শরীরের রিডগুলিকে একে একে কল্পনা করে ধীরে ধীরে বাজাতে শুরু করি ...
অতীত আর অস্তিত্ব থেকে সুর বাষ্পের মতো ছড়িয়ে পড়ে ঘরময়।


রোদ্যাঁ জানতেন শিল্প দাঁড়িয়ে থাকে মানুষের শরীরের
একটা নির্ভুল জ্ঞানের ওপর ...
...। নিখুঁত পরিমাপ ও সীমানা।
তোমার দেহের প্রতিটি কোণ, এমনকি মনের বহির্ভাগও
আমার ভালোবাসায় ঝলমল করে উঠবে একদিন।

১০

তোমার পিচ্ছিল গম্যস্থানে প্রবেশ করি, এবং তখনই
আমার সারাশরীর জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে থাকে
এক সুরেলা হাহাকার।
তারপর আমাদের আধবোজা চোখের দৃষ্টি, ঠোঁট,
বুক পরস্পরকে বিদ্ধ করতে থাকল।

১১

দুটো আধপোড়া কাঠ কাছাকাছি পড়ে আছে।
আগুনে ঝলসে গেছে তাদের রূপ ভালোবাসা ;
এখন মুখ কালো করে কাছে শুয়ে
দিন গোনারও ক্ষমতা নেই!



১২

একটা ফাঁকা চত্বরের মতো দুপুর, সে আসেনি ...
আমি একা একা নোঙর তুলে আনি, দেখি,
ক্ষয়ে যাওয়া জীবনের করুণ দাগ!
আবারও পুঁতে দিই আরো গভীরে,
দুপুর একা একাই ফাঁকা চত্বরটা পেরোতে থাকে।

১৩

নাক্ষত্র বিষয়ে কথা বলি, আমরা যখন কাছে আসি,
কল্পনায় আন্দ্রোমিদা পর্যন্ত চলে যাই।
অথচ জীবন ততটুকুও নয়,
যেটুকু সময়ে একটা নক্ষত্র পাশ ফেরে, হাই তোলে ...
এই অন্তরঙ্গতা হয়তো অনুপলমাত্র, একটা ঢেউ!

১৪

যেই তোমার শরীর থেকে লাভা বেরিয়ে আসার উপক্রম হল, আমি সেই কাতর কান্নার দিকে তাকিয়ে
বললাম,
— এইখানে টেথিস সাগর ছিল এককালে আর তার
দু'দিকে দুই প্রবল পুরুষ — সেই দ্বন্দ্বের কাছে
কোনো যুদ্ধই কিছু নয়, সব অস্ত্রই অর্বাচীন!
আমরা এখন একটি স্ফুলিঙ্গ নিয়ে লড়াই করছি মাত্র।

১৫

আমাদের প্রেম কি কোনোভাবে একটা দেশের চিহ্ন বহন করে?
যখন মুখর করে তুলছি একটা ঘর, এত কথা কথা আর কথার ভেতর উঠে আসে কোনো সভ্যতার দায়?

এমনকি শরীর দুটো — যখন তারা নিজের মতো চলতে শুরু করে দেয় এবং মেঝে বিছানা দেওয়াল পর্যন্ত
তোলপাড় করতে থাকে, তখনও কি তারা মনে রাখে প্রাচ্য রীতিগুলিকে?

১৬

আমি মাঝেমাঝেই লগি ফেলে দেখে নিচ্ছি।
কোথাও তল পাই না, কখনো চড়ায় ঠেকে যাচ্ছে লগি।
তুমি কখনো গভীর, কখনো অর্ধমনস্ক।
আমি লগি ফেলেই যাচ্ছি।
জলের উপরিতলে প্রকৃত বাস্তবতা ও একটা গ্রীষ্মকাল।

১৭

এখানে আমরা ছিলাম আর নক্ষত্রদের সঙ্গে চোখাচোখি হয়েছিল।
যখন থাকব না, তখন ওরাও টের পাবে শূন্যতা।
শূন্যতা সেই বহন করবে, যে থেকে যাবে।
হয়তো এই দিনগুলো থাকবে না, গোটা একটা মে মাস,
... হয়তো একটা নক্ষত্রও — তার শূন্যতা!



 
১৮

ওখানে একটা বৃত্তচাপ পড়ে আছে, একা।
হয়তো অনেক আলোকবর্ষ দূর থেকে আঁকা
আরেকটা বৃত্তচাপ তাকে স্পর্শ করবে একদিন
—আমি কল্পনায় দেখতে পাই সেই ছেদবিন্দু,
নতুন একটা শুরু।
কিন্তু এখন তার প্রতিটি বিন্দুই সম্ভাবনায় কাঁপছে।

১৯

একটা চলমান সভ্যতাকে খুঁড়ে ফেলা হল।
এই সভ্যতার পুরাতত্ত্ববিদ্যা ঝুঁকে পড়েছে খননের ওপর
... এখানে স্নানাগার, নালা, রাস্তা ...
জীবনের টুকরোটাকরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে, যেন জীবাশ্ম!
কিন্তু সেখানে কোনো চিহ্নই ছিল না —প্রেম আর বিশ্বাসের, মমতা আর অপেক্ষার!

২০

একটা রেখার প্রান্ত সময়ের নরম দিকটায় গেঁথে আছে,
অন্য প্রান্ত সম্ভাবনা হয়ে অপেক্ষা করছে।
আমরা কবে আসব, তারপর হেলাফেলায় দিন কাটাতে
কাটাতে হঠাৎই এক সময় রেখাটা তুলে আনব।

২১

তুমি যেন ক্রমেই বদলে যাচ্ছ।
পৃথিবী কোন খেয়ালে তোমাকে এখানে এনেছিল,
আর আমি তোমাকে শুধু ভালোবাসতে চেয়েছি!
এই দুই ভিন্ন রেখার মাঝখানে তোমার
সরে সরে যাওয়া...
কোটি কোটি বছর ধরে শিলা রূপান্তরিত হয়ে চলেছে।

২২

ভোরবেলা, কোনো একটা গর্ত থেকে দিনটা উঁকি দেয়,
আর তখনই প্রথম সূর্যের আলোয় কেউ তার
লম্বা দেহটা টেনে বের করে আনে।
অঙ্গুরিমাল প্রাণীর মতো কুঁচকানো দেহ,

কেউ ইচ্ছেমতো বাড়িয়ে নেয় তার দুপুরটা, হয়তো
বিকেলকে ছোট্ট রোয়াকের মতো বের করে, রাত্রিকে
সে প্রায় সীমাহীন করে তোলে!

 

শারদীয় সংখ্যা~কবিতায় রুদ্র কিংশুক

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || কবিতায় রুদ্র কিংশুক 


সাংগ্রিলা

১.

প্রাকৃত প্রস্তাবনা, সত্য-প্রতিভাস মুছে যাওয়া খেলা
 ক্রমশঃ নতুন ভূখণ্ড নাভিমন্ডল 
 জ্ঞানগঞ্জের পাখি, বাণেশ্বর মহিমাগাথা, স্ফটিক
 
 অ্যাডভেঞ্চার পিপাসা, বিপাশাবিলের ব্রাহ্মণীহাঁস
 
২.

 কাহিনির ভেতরে টানাপোড়েন, চওড়া ফাটল,
  বায়স্কোপ, পিককগ্রিন সমুদ্র ,স্বপ্নে 
  উড়োজাহাজ, গর্জমান গভীরে হাঙর
  
  আকস্মিক নভোমন্ডল, কোথাও তিতির ত্রস্ত আলো
  
  ৩.

   গাছেদের সিঁড়ি, স্পাইরাল, দুর্গাটুনটুনির চোখে
    আয়রন ভায়োলেট, সর্বভুক আগুন  ছিটকানো
     লোহা,  মৃৎপাত্রর জলে প্রতিবিম্বিত চৈত্রমাস

     বসন্তবৌরির ডাকে চকিত লাটিম,  আহ্নিক গতি

৪.

  সুজন অর্থ বুঝে নেওয়া বৃষ্টিপাত, মহুলবনের পাখি
   শূন্যতা দিশারী, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ পদক্ষেপ, কেঁপে-ওঠা
   পাঠ-কুটিল স্থবিরতা, আমখই গ্রামের নাম 
   
  স্মৃতিবল্কলে লৌহ চিহ্নিত, প্রান্তদেশে মাটির নোঙর

৫.

বাঁশচোঙ আর চকমকি, তামাকু মাখার মৃৎপাত্র,
 ভেঙে চৌচির,  গুড় আর সূর্যালোক মাখামাখি,
  ছায়া-শাসিত এই শূন্যতা,ভাঙ্গা কাচে বিচ্ছুরিত 

 ভ্রাম্যমাণ পাহাড়িয়া পাখি, লোভাতুর বৈদ্যূতিক

৬.

ভোর হয়ে-আসা অমলতাসের দেশ, শিয়াল সাম্রাজ্য,
 সময় জ্ঞানহীন বালক, ভূমন্ডলের ঘূর্ণন,
  হেমন্তলক্ষ্মীরপা,  কাঁকড়া-চিহ্নিত মাটি
  
 উল্টানো পাতার ওপর  ঊর্ণনাভের পৃথিবী

৭.

করাতগুঁড়ো,  কাঠচেরাই কলের পাশে জলাশয়,
 বসন্ত বনাঞ্চলের মুখচ্ছবি, নর্জাগ্রামের দিঘি, মেহেবুবের দরগা-গান,  নশ্বরতা জয়
 
 মেঘনিবিড় সরাল হাঁসের দল,  রাগ হংসধ্বনি 

৮.

নদীটির নাম মায়া, সেতুটি তাহারই বাজন 
বক্রকুটিল পথ,  সূর্যাস্তের অঙ্গরাগ, ইঙ্গিতবাহী অঙ্গুরীয় বিচ্ছুরিত আলো, সুরঙ্গপথে 

বন্ডুলগ্রামের তরমুজক্ষেত, কাকতাড়ুয়ার কাঁধে নীলকন্ঠ




শারদীয় সংখ্যা~কবিতায় প্রকাশ ঘোষাল

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || কবিতায় প্রকাশ ঘোষাল 


বামার সিরিজ থেকে 

বামার সিরিজ থেকে কম্পাঙ্ক সরে গেলে বিলকুল ফাঁকা শহর,
আত্মহত্যার রেখা বরাবর শুধু কয়েকটা তিতির। 

শরীর থেকে ছাপাখানা বেরিয়ে আসছে বারান্দায় 
একদিন যে রাস্তায় দাঁড়িয়ে বর্শা ছুঁড়েছে মেঘ
সেখানে এখন গার্লস কলেজ - পাখিরালয়।

ফুচকায় মশগুল সার্ভে অফ টাইম, জিরো ডিগ্রির নীচে খিদের হলফনামা। এনজাইম পুড়ে ছাই,হ্যাং ওভার গরীব লিভার,ছেঁড়া টি-শার্ট, মাংস আর চর্বি খেতে খেতে হাইরাইজ BMR আপলোড হচ্ছে ভুল পৃথিবীর খাতায়। 

ছাপোষা ঘাম বিক্রি করে আলপথ পেরোন ডান হাতে লুব্ধক 
আর
বাঁ-হাতে বহুমাত্রিক চিঠির ভেতর জোনাকির রেশমি চুড়ি। 

আহা, মাঝরাতে ক্যাশমেমো ছাড়াই বিক্রি হচ্ছে চোখের জল।


লেটার বক্স খুলে 

অনিশ্চয়তার ভেতর যে ধুমজ্বর নৌকো ছাড়ছে চাঁদের  ঘাটে
তার হাতে কিছুটা আকাশ আর তৃতীয় চোখ রেখে আসি।

কান্নার অনুপাত অপরিবর্তিত অভিমান সূত্র জানিনা বলেই 
মৃত্যু সরিয়ে বেঁচে উঠি আজকাল। 

পরমাণুর গাছপালায় আজও খেলা করে বহুজাতিক আলো আর যৌনতার জ্যামিতি 
ঘুরপাক খেতে খেতে কৃষ্ণ প্রেমের চশমা এঁটে পার্কে বসি
ভাবি-
'যুগযুগ জিও'র মায়োপিয়ার খোলা চুল আর ১৮+ এর শূন্যতা।

লেটার বক্স খুলে দেখি শুধু ফসিলের চিঠি আর প্রেমিকার নাকছাবি।





শারদীয় সংখ্যা~কবিতায় Karl Kempton

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || কবিতায় Karl Kempton 

1.

this evening

 

jupiter & saturn

 

umlaut crescent moon




 2.

she knows


with opened center

eye

&

the

journey

staff

named

my

stic

alif


went on a voyage sailing

tapped ring waves


of

that

which

is

true

upon returning

sophia of many names offers


logos

/

gnosis

her

sis

of

kno

but few listen(ed)

other

than

true

lovers


her pseudo suited suitors


only quibble over the meanings of her menu


its phrases words letters

numbers & degrees of an arc of a font

blind to its fruits breads & liquids of living light

seated at her lavish banquet table

her devotees know having quenched

thirst not from her breasts

but the spring fed

fountain

in

her

heart


& ended hunger with her cultivated

breads & fruits on the table afloat in the sky


all the letters

on the menu

she

can

rotate

90

degrees

each

an

alif

in the mathematics


of

one

all

add

up

down

across

in

to

o

n

e

3.

song of the beloved

 

flows even in the song of sparrows

to sway within & from the filaments of the beloved’s breath

 

the beat of the scampering lizard

pours into the ear centered in the heart

 

a song rerung & resung by the rubbing

of ash to ash & dust to dust reformed to host its soul

 

(for

all

souls

are

identical

nonsectarian

&

genderless)

sparks

 

listen closely this song everywhere in the one

souls singing themselves awake

 

in

to

 

the

light

of

nothing

 

but

love





শারদীয় সংখ্যা~কবিতায় সৌমিত্র রায়

|| সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন || কবিতায় সৌমিত্র রায়


শব্দব্রাউজ

মেদিনীপুর; ৮-৯-২০২১ ; রাত ১০:৫৬ । অফিস থেকে ফিরলাম ।  একটু হালকা হতে ঢুকে পড়ি শব্দব্রাউজে ।

শব্দসূত্র : এখনও আগের মতো 

এখনও সূর্য ওঠে । ভোর হয় ; ভোরের মতো । রাত তো রাতের মতো নেই ? পোকার অভিশাপ । রাতে জেগে থাকা আলোর অস্বস্তিতে । বাতিস্তম্ভ । হ্যালোজেন । পোকারা জানতে চাইছে এত হাসছো কেন ?

আগের পাতা । পরের পাতায় । কবিতার কথায় কথায় প্রশ্ন রাখছে, এতো হাসি কেন সোস্যাল মিডিয়ায় ? কবিতার নীরবতায় জেগে থাকা আনন্দ । ছাপিয়ে গেছে সেইসব হাসিকেই ।

সূর্যের মতো । দিনভর জেগে থাকে সূর্যে । দুয়ারে সরকার জুড়ে  জীবনের অন্ধকার জাগিয়ে রাখি আমরা । এখনও আগের মতো ।



আটপৌরে 


       বালিশ । মাথা । চোখ 
               ) বিশ্রাম (
মজা নিচ্ছে পায়ের নড়াচড়ার